গোপালগঞ্জ জেলার কাশীয়ানী উপজেলার অন্তগত সাফলিডাঙ্গা একটি গ্রাম।এই গ্রামেই জন্মগ্রহন করেন হরিচাঁদ ঠাকুর।বাংলা ১২১৮ সনের (১৮১১ খ্রিষ্টাব্দ) ফাল্গুন মাসে।সেদিন ছিল […]

মেহেরপুর জেলায় অন্তগত কুতবপুর একটি গ্রাম।সেই গ্রামে বাস করতেন ভুবনমোহন  ভট্টার্চায নামে একজন সদাচারী ব্রাক্ষণ।তাঁর স্ত্রী নাম মাণিক সুন্দরী।উভয়ই নিয়মিত

শ্রীলভক্তিবেদান্তস্বামী প্রভুপাদ ১৮৯৬ খ্রিষ্টাদ্বের উওর কোলকাতায় হ্যারিসন রোডের ১৫১ নং বাড়িতে জন্মগ্রহন করেন।তাঁর পিতার নাম গৌরমোহন দে এবং মায়ের নাম

মা আনন্দময়ীর জন্ম ১৮৯৬ খ্রিষ্টাদ্বের ৩০ এপ্রিল।ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার খেওড়া গ্রামে।পিতা বিপিনবিহারী ভট্টাচায, মা মোক্ষদা সুন্দরী। বিপিনবিহারীর পৈতৃক নিবাস ছিল বিদ্যাকুটে।

পাবনার পদ্নার তীরবর্তী একটি গ্রাম হিমাইতপুর।সেই গ্রামে ১২৯৫ সালের ৩০ ভাদ্র (১৮৮৮ খ্রিষ্টাদ্বের ১৪ সেপ্টেম্বর) অনুকূলের জন্ম।পিতা শিবচন্দ্র চক্রবর্তী এবং

দাক্ষিণাত্যের কেরল রাজ্যে কালাড়ি নামে এক গ্রাম।এই গ্রামে ৭৮৮ খ্রিষ্টাদ্বের বৈশাখী শুল্কা পঞ্চমী তিথিতে শঙ্করার্চায জন্মগ্রহন করেন।তাঁর পিতার নাম শিবগুরু

১৪৭৩ খ্রিষ্টাদ্বে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় একচক্রা গ্রামে প্রভু নিত্যানন্দ জন্মগ্রহণ করেন।তাঁর পিতার নাম হাড়াই পন্ডিত এবং মাতার নাম পদ্নাবতী।হাড়াই

সকল ধমই সত্য, যত মত তত পথ, অথাৎ ধর্মীয় মত ও পথ ভিন্ন হলেও সকল মানুষের উদেশ্য ও গন্তব্য এক-ঈশ্বরলাভ।এই

বাংলা ১২৪৮ সালের (১৮৪১ খ্রিষ্টাব্দে) শ্রাবণ মাস।তখন ছিল পূর্ণিমা তিথি।নবদ্বিপের শান্তিপুরে প্রতি বৈষ্ণব মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের ঝুলন যাএা উৎসব পালিত হচ্ছে।সেই

ভারতের রাজস্থানে কুড়কি নামে একটি গ্রামে।এই গ্রামে ১৪৯৮ খ্রিষ্টাদ্বে রাঠোর বংশে মীরাবাঈ জন্মগ্রহন করেন।তাঁর পিতা রত্নসিংহ ছিলেন মেড়তার অধিপতি রাও