রাবণের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী কেন দ্বিতীয় বিবাহ করেছিল
মহাকাব্য রামায়ণ অনুসারে, মন্দোদরী ছিলেন লঙ্কার রাজা রাবণের রাজমহিষী। রামায়ণে তাকে সুন্দরী, ধর্মপ্রাণা ও নীতিপরায়ণা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও […]
মহাকাব্য রামায়ণ অনুসারে, মন্দোদরী ছিলেন লঙ্কার রাজা রাবণের রাজমহিষী। রামায়ণে তাকে সুন্দরী, ধর্মপ্রাণা ও নীতিপরায়ণা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও […]
হিন্দু পুরাণ মহাকাব্যে দেবী সীতা চির অভাগিণী হিসেবে পরিচিত। ত্যাগের এক অনন্য প্রতীক সীতা দেবী। দেবী সীতা ত্যাগের প্রতীক , রাম,
১.সত্যের জয় ২.প্রত্যেকের সাথে সমান আচরণ করা ৩. দায়িত্বের প্রতি গভীর প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ৪.ধার্মিকতার পথ বেছে নেওয়া ৫.চকচক করলেই সোনা হয়
একনিষ্ঠ ভক্ত রামের হনুমান যিনি হলেন একজন দেবতা । হনুমানকে দেয়া পুরাণে হয়েছে বিশেষ স্থান। রাম সীতার প্রতি হনুমানের ভক্তির
রামায়ণে বর্ণিত মহাকাব্য হলো এক ইন্দ্রজিৎ বা মেঘনাদ পৌরাণিক যোদ্ধা। শাস্ত্র অনুযায়ী তিনি সমগ্র দানব, মানব, অন্যান্য সৃষ্টি ও দেব-দেবীদের
অন্যান্য মতই দেবতাদের অন্যতম দেবতা হলেন বীর হনুমান। হনুমান সাহস ও শক্তির প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত। ভগবান হনুমান হলেন রামায়ণের অন্যতম
রামায়ণ ও মহাভারত দুইটি মহাকাব্য। এই মহাকাব্য দুইটিতে অনেক চরিত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়। তবে এমন অনেক চরিত্র আছে যাদের উল্লেখ
রামায়ণ’, ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম দুই মহাকাব্বর একটি মহাকাব্য। এটি আজও হিন্দু ধর্মাবলম্বী দের কাছে ধর্মের প্রমাণ হিসাবে বিদ্যমান । তবে
একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণ।রামায়ণের রচয়িতা ঋষি বাল্মীকি ।অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্রের জীবন-কাহিনী রামায়ন এর মুখ্য বিষয়।রামায়ণের বিভিন্ন ঘটনার
ফল্গু নদী, ব্রাহ্মণ, তুলসী বৃক্ষ, ও গাভীকে মাতা সীতার অভিশাপ রাজা দশরথের মৃত্যুর খবর জানার পর। রাম লক্ষণ ও সীতা